আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নির্বাচন
সিরিয়ায় বাশার আল আসাদের পতনের পর আজ প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নির্বাচন। এতে, সরাসরি ভোট দেবে না দেশটির জনগণ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিরিয়ায় বাশার আল আসাদের পতনের পর আজ প্রথমবার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে নির্বাচন। এতে, সরাসরি ভোট দেবে না দেশটির জনগণ।
এরইমাঝে, তাদের ভোটের মাধ্যমে গঠন করা হয়েছে একটি ইলেকটোরাল কলেজ বা নির্বাচনী পরিষদ। মোট ২১০ আসনের পার্লামেন্টের দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যকে বেছে নেবে এই পরিষদ।
তবে, বাকি সদস্যদের নিয়োগ দেবেন অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা।
১৩ বছর ধরে চলা ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের পর, ১০ মাস আগে শারার নেতৃত্বাধীন বিদ্রোহী গোষ্ঠীর কাছে ক্ষমতাচ্যুত হন দীর্ঘদিনের শাসক আসাদ। ওই ঘটনার পর, প্রথমবারের মত দেশটিতে গঠিত হতে যাচ্ছে নতুন সরকার।
তবে, পরোক্ষ নির্বাচনের এই প্রক্রিয়াকে অগণতান্ত্রিক মনে করছে ভোটারদের বড় অংশ।
গত মার্চ মাসে সিরিয়ায় একটি সাংবিধানিক ঘোষণা জারি করা হয়। এতে আল-শারার নেতৃত্বাধীন সরকার কীভাবে চলছে, তার কিছু দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।
ঘোষণায় ইসলামি আইনকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। তবে নারীর অধিকার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সমালোচকদের আশঙ্কা, এতে করে এইচটিএস ও অন্যান্য কট্টরপন্থীদের হাতে অতিরিক্ত ক্ষমতা চলে যেতে পারে।
এমবি এইচআর